শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪
Arabic AcademyArabic Academy
Arabic Academy

নিয়ম-শৃঙ্খলা বিধি

ক) শিক্ষার চূড়ান্ত উদ্দেশ্য হলো সুশৃংখলভাবে ও সুপরিকল্পিত উপায়ে মানুষের প্রকৃত বুদ্ধি- বৃত্তিক, মানসিক,ও আত্মিক বিকাশ ঘটানো। সুতরাং মানুষের দৈহিক, মানসিক ও আত্মিক প্রতিভার যথার্থ স্ফুরণ ঘটানোর জন্য সার্বিক শৃঙ্খলা হচেছ একটি অত্যাবশ্যকীয় পূর্বশর্ত । যে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা জাতি নিয়ম-শৃঙ্খলার প্রতি যত বেশি নিষ্ঠাবান সে ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান জাতি তত বেশি উন্নত। এ্যারাবিক একাডেমী – এর লক্ষ্য হচ্ছে জাতিকে প্রতিনিয়ত সূ শিক্ষিত, সুশৃংখল, দক্ষ, সৎ, ও নিষ্ঠাবান জনশক্তি উপহার দেয়া। এ ক্ষ্যৈ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে  মাদ্রাসার প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে নিম্নলিখিত নিয়ম- শৃংখল, বিধি-বিধান নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে হবে।

খ) পোশাক ও ব্যাজঃ  প্রতিদিন ছাত্র-ছাত্রীকে নেইম ব্যাজ ও মাদ্রাসা কর্তৃক নির্ধারিত পোশাক পরিধান করে আসতে হবে ।

বিঃ দ্রঃ যে কোন কাজে মাদ্রাসায় আসতে হলে অবশ্যই ছাত্র-ছাত্রীকে পোশাক পরিধান করে আসতে হবে ।

গ) পরিচয় পত্রঃ প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে মাদ্রাসা কর্তৃক পরিচয়পত্র প্রদান করা হয় । তাদের অবশ্যই পরিচয় পত্র সাথে রাখতে হবে । পরিচয় হারিয়ে গেলে ২০০ টাকা দিয়ে ৭ দিনের মধ্যে ডুপ্লিকেট পরিচয় পত্র সংগ্রহ করতে হবে ।

ঘ) অভিভাককের পরিচয় পত্রঃ ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবককে বিভিন্ন সময়ে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সাথে সাক্ষাৎকারের জন্য পরিচয়পত্র দেয়া হয় । পরিচয়পত্র ছাড়া কাউকে অভিভাবক হিসাবে গ্রহণ করা হয় না । অভিভাবাকের পরিচয় পত্র হারিয়ে গেলে একই নিয়মে ডুপ্লিকেট পরিচয় পত্র সংগ্রহ করতে হবে ।

ঙ) অভিভাবকের সাক্ষাৎকারঃ ক্লাশ চলাকালীন সময়ে কোন অভিভাবক ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে দেখা করতে পারবে না ।

চ) ক্লাসে উপস্থিতি ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাসে উপস্থিতি অনুপস্থিত প্রতি বিষয়ে ন্যুনতম ৮০% আবশ্যক । বিনা অনুমতিতে কোন ছাত্র-ছাত্রী  ক্লাসে অনুপস্থিত থাকতে পারবে না । বিনা অনুমতিতে অনুপস্তিতির জন্য দৈনিক  ৫০ টাকা সমমূল্যের দরখাস্ত দিয়ে ক্লাসে   বসতে হবে।কোন ছাত্র-ছাত্রী অসুস্থ হলে সাথে সাথে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে । অন্যাথায় মাদ্রাসা্র বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ছ) ছুটিঃ বিশেষ বিবেচ্য কারণে প্রকৃত অভিভাবকের আবেদনক্রমে শিক্ষর্থীকে ছুটি মঞ্জুর করা যেতে পারে । তবে পরীক্ষার ক্ষেত্রে তা গ্রগণযোগ্য হবে না

জ) শৃংখলা ও আচার-আচারণঃ একজন আদর্শ শিক্ষার্থীর পরিচয় কেবল তার উত্তম ফলাফলেই নয়, সামগ্রিক আচার-আচারণ ও নিয়ম শৃংখলা মেনে চলার উপরও নির্ভর করে । তাই ছাত্র-ছাত্রীদের নিন্মোক্ত শৃংখলা ও আচার-আচরণ মেনে চলা বাধ্যতামূলক।

১. মাদ্রাসা প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রী তাদের জুনিয়ার/সিনিয়র ছাত্র-ছাত্রীদেরকে আপন ভাই-বোনের মত মনে করবে ।

২. ধূমপান ও রাজনৈতিক কার্যকলাপ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ও গুরুতর শাস্তিযোগ্য অপরাধ ।

৩. মাদ্রাসার যাবতীয় সম্পদের সুষ্ঠু রক্ষণাবেক্ষণে সার্কিক সহযোগিতা করবে । কোন ক্রমেই মাদ্রাসার সম্পদ বিনষ্ট বা ক্ষয় -ক্ষতি করা যাবে না।

৪. শ্রেণীকক্ষের দেয়াল, মেঝে, বেঞ্চ, চেয়ার, টেবিল এবং বারান্দা ও ক্যাম্পাস কোনরুপে অপরিচ্ছন্ন করা যাবেনা।

৫. মাদ্রাসায় অথবা রাস্তায় কাউকে উত্তেজিত, হয়রানি করা কিংবা ঝগড়া – বিবাদ করা অথরা কোথাও সামাজিক পরিবেশ নষ্ট করা যাবেনা । মাদ্রাসার সুনাম ক্ষুন্ন হয় এমন কোন কাজ করা যাবেনা ।

৬. মাদ্রাসা  প্রদত্ত পোশাক পরিধান করে আসতে হবে ।

৭. মাদ্রাসায় পালানো নিষিদ্ধ ।

(A)

১. যে কোন কাজের ওকতে আল্লাহ্ত্ব নাম গ্রহণ করবে।

২. মাতা-পিতা, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও বড়দের শ্রদ্ধা করবে।

৩. মাতৃভূমিকে ভালোবাসবে, স্বদেশের মঙ্গল সাষনে সর্বদা সচেষ্ট থাকবে এবং নিজেকে গড়ে তুলবে।

৪. জাবাষিক একাডেমির বৈশিষ্ট্যাবলি আত্মস্থ করতে সচেষ্ট হবে।

৫. সদা সত্য কথা বলিবে, গুরুতর অপরাধ করে ফেললেও মিথ্যা কথা ববে না।

৬. অসৎ সঙ্গ ত্যাগ করবে, অন্যায় আচরণকে ঘৃণা করবে।

৭. সদা সৎ চিজ্ঞ করবে, পাপ থেকে দূরে থাকবে।

৮. সকল বিষয়ে লোভ সংবরণ করে চলবে।

১. পরিশ্রমী ও অধ্যাবসায়ী হবে। কাজ করবে আত্মবিশ্বাসের বলীয়ান হয়ে এবং সফলতার জন্য ভরসা করবে একমাত্র প্রভুর উপর।

১০. বিদ্যালয়ের কাজ শুরু হওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পূর্বে বিদ্যালয়ে আসবে। এর আগে বা পরে নয়।

১১. বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোশাক পরিধান করে বিদ্যালয়ে আসবে।

১২. সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পূত-পবিত্র থাকবে। শরীর ও পোশাক পবিত্র রাখবে। নিয়মিত মেসওয়াকের

       মাধ্যনে দাঁত পরিষ্কার করবে, নিয়নিত নখ কাটবে। হেলেনা চুল ছোট মাখবে।

১৩. নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসবে এবং কখনো শিক্ষকের অনুমতি ছাড়া বিদ্যালয় ত্যাগ করবে না।

১৪. শ্রেণি শিক্ষকের আদেশ পালন করবে। শ্রেণির শৃঙ্খলা বজায় রাখবে।

১৫. প্রত্যেক ক্লাস শেষে শিক্ষক পরিবর্তনের সময় নিজ আসনে অবস্থান করবে ও শ্রেণিতে হৈ-চৈ করবে না।

১৬. প্রত্যেকে এক সাথে সন্ধাব বজায় রাখবে। বড়দের শ্রদ্ধা ও ছোটদের স্নেহ করবে। সকলকে ভালো কাজে         উৎসাহিত করবে।

১৭. কখনো বড়দের সাথে বেয়াদবি করবে না এবং ছোটদের সাথে খারাপ ব্যবহার করবে না। ১৮. প্রতিদিনের পাঠ     শিখে বিদ্যালয়ে আসবে। কোন ক্রমে বাড়ির কাজ বিদ্যালয়ে করা যাবে না।

১৯. বিদ্যালয় অঙ্গন ও নিজেদের শ্রেণিকে নিজেরাই পরিষ্কার রাখার প্রতি সচেষ্ট থাকবে।

২০. শ্রেণি পাঠ যথাযথভাবে করার লক্ষ্যে প্রতিদিন নিজ নিজ খাতা, কলন, বই নিয়ে বিদ্যালয়ে আসবে।

২১. চুটিন ঘণ্টার পর সাথে সাথে হৈ হল্লা না করে ধীরে ও শান্তভাবে বিদ্যালয় অঙ্গন ত্যাগ করবে।

২২. পরীক্ষার সময় কলম ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য যন্ত্রপাতি (প্রয়োজনীয় সামগ্রী) সাথে আনবে। পরীক্ষার কক্ষে কোন কিছু অনোর নিকট চাওয়া যাবে না।

২৩. নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসবে। অসুস্থতার কারণে অনুপস্থিত থাকলে মেডিকেল সার্টিফিকেট সহ দরখাস্ত করবে। ২৪. বিশেষ অসুস্থতা ছাড়া অন্য কোন কারণে দুটি দেওয়া হবে না। জরুরী কোন কারণে দুটির প্রয়োজনে

অভিভাবকের নিম্ন হাতে লেখা দরখাস্ত আনতে হবে।

২৫. মাসের বেতন মাসে পরিশোধ করবে। বিলম্বে অগ্রীম সামনের মাসের বেতন  আদায় করা হবে।

২৬. প্রতি বিষয়ে/পত্রে মাসিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মাসিক পরীক্ষার জন্য নির্ধারিত খাতা ব্যবহার করবে

সাপ্তাহিক খাতা ব্যতীত অন্য কোন খাতায় শ্রেণি পরীক্ষা দিলে যে পরীক্ষা গ্রহণযোগ্য হবে না।

২৭. ক্লাস টেস্টের উত্তয় পত্র বাদে সকল পরীক্ষার উত্তম পত্র নির্ধারিত দিনে পর্যবেক্ষণ করে শ্রেণি শিক্ষকের নিকট জমা দেবে। উত্তর পর কোন ক্রমে বাড়িতে নেওয়া যাবে না।

(B)

১. শিক্ষার্থীদের ডায়েরির পরিচিতি পাতায় অভিভাবক, অভিভাবিকার নাম, ঠিকানা ও নমুনা স্বাক্ষর থাকবে।

২. ডায়েরি শিক্ষার্থীর যাবতীয় বিষয় অভিভাবককে অবগত করানোর মাধ্যম হিসাবে বিবেচিত। তাই অভিভাবক প্রতিদিনের জন্য নির্দিষ্ট পাতাটি অবশ্যই দেখবেন, স্বাক্ষর করবেন এবং ছেলে/মেয়ের পাঠোন্নতি ও নিয়মিত উপস্থিতি সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। অভাড়া প্রতিটি পরীক্ষায় পর ভায়েরি শ্রেণি শিক্ষক কর্তৃক নিরীক্ষিত হলে তা যাচাই করবেন।

৩. সপ্তাহে অন্তত একবার শিক্ষার্থীর পাঠোন্নতি, আচার-আচরণ, উপস্থিতি, নৈতিকতা এবং শ্রেণিতে প্রাপ্ত বিষয় ভিত্তিক নম্বর ও মন্তব্য (যদি থাকে) দেখে তা সামগ্রিক উন্নতির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। তাছাড়া অতিরিক্ত তথ্যাবলি জানার জন্য সংশ্লিষ্ট অভিভাবক প্রতিদিন ক্লাসেন পূর্বে অথবা বিদ্যালয় চুটির পরপরই শ্রেণি শিক্ষক/বিষয় শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করতে পারবেন।

৪. ছাত্র-ছাত্রীর উপস্থিতি কমপক্ষে কার্যকালের ৯০% এর কম হলে এবং বার্ষিক ফলাফলে প্রতি বিষয়ে কমপক্ষে ৪০% নম্বর পেতে ব্যর্থ হলে উপরের শ্রেণিতে উন্নীত হওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

৫. বার্ধিক ফলাফল ঘোষণার পর নির্ধারিত তারিখে জানানো হবে। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সেশন ফি জন্য দিয়ে ভর্তি নবায়ন করতে হবে। অন্যথায় ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে এবং পরিবর্তে নতুন ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হবে।

৬. অনুত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদেরকেও (যদি থাকে) একই নিয়মে সেশন ফি জমা দিয়ে নিম্ন শ্রেণিতে ভর্তি নবায়ন করতে হবে। অন্যথায় তাদের আসনগুলোও শূন্য বলে বিবেচিত

হবে। ৭. বিদ্যালয়ে নির্ধারিত পোশাক ছাড়া কোন শিক্ষার্থীকে শ্রেণি কক্ষে যা পরীক্ষা কক্ষে প্রবেশ

করতে দেওয়া যাবে না, বিধায় এ বিষয়ে তাদের উৎসাহিত করবেন।

৮. বিনা অনুমতিতে এক মাসের অধিক সময় অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর ভর্তি বিনা নোটিশে বাতিল হয়ে যাবে।

৯. প্রতিটি বিষয়/পত্রে মাসিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে

অবশ্যই সকল পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

১০. ডায়েরিতে সংযোজিত ডায়েরি ও শ্রেণি পাঠের ফলাফল পাতাগুলো অভিভাবক নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

১১. শিক্ষার্থীদের পড়া লেখার মানোন্নয়নে ৩ সেনিটায়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩ সেনিটার পরীক্ষার সমন্ধয়ে বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল করা হবে অথবা একটি নডেন্সটেট ও সেনিটার পরীক্ষার সদস্তয়ে বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল করা হবে।

১২. ১ম সাময়িক, মডেল টেস্ট/অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার উত্তর পুত্র নির্বান্বিত দিনে বিদ্যালয়ে এসে অভিভাবকগণ উত্তর পত্র দেখে নির্ধারিত স্থানে স্বাক্ষর করবেন। পরীক্ষার উত্তরপত্র মাদ্রারাসায় সংরক্ষিত থাকবে।

১৩. ১ম সাময়িক, ২য় সাময়িক, বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার তারিখে শিক্ষার্থীর প্রোগ্রেস রিপোর্ট শিক্ষার্থীর মাধ্যমে অভিভাবকের নিকট প্রেরণ করা হবে। সংশ্লিষ্ট অভিভাবক তা দেখে স্বাক্ষর করবেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শ্রেণি শিক্ষকের নিকট জনা দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

১৪. পরীক্ষায় ইচ্ছাকৃত অনুপস্থিতির জন্য (প্রতিদিন) ১০০ টাকা হারে জরিমানা আদায় করা হবে।

১৫. পরীক্ষার সময় কোন ছাত্র-ছাত্রী বই, খাতা বা অন্য কাগজ পত্র সঙ্গে আনতে পারবে না। শুধু প্রয়োজনীয় সান্ত্রী কলন, পেন্সিল ও জ্যামিতি বক্স সঙ্গে আনবে।

১৬. অসাধুপায় অবলম্বন করলে, পরীক্ষা কক্ষে অসদাচরণ করলে, পরীক্ষার উত্তরপত্র হাতে পাওয়ার পর উত্তর শুদ্ধ করে নম্বর পরিবর্তন দাবি করলে কিংবা প্রগ্রেসিভ রিপোর্ট প্রাপ্ত নম্বর পরিবর্তন করলে ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে।

১৭. নির্দিষ্ট তারিখে প্রোগ্রেস রিপোর্ট জমা না দিলে ছাত্র-ছাত্রীর পরীক্ষার ফল প্রকাশ স্থগিত থাকবে।

১৮. কোন কারণে প্রোগ্রেস রিপোর্ট হারালে বা নট হলে শ্রেণি শিক্ষকের মাধ্যমে ১০০ টাকা জমা দিয়ে নতুন প্রোগ্রেস রিপোর্ট তৈরি করিয়ে নিতে হবে।

১৯. চলতি মাসের বেতন চলতি মাসে পরিশোধ করতে হবে। অন্যথায় বিলম্বে অগ্রীম সামনের মাসের বেতন  আদায় করা হবে। পর পর তিন মাস বেতন বাকি থাকলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ভর্তি বাতিল করার এখতিয়ার রাখেন।

২০. ছাত্র-ছাত্রী বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকলে প্রতিদিন অনুপস্থিতির জন্য ৩০ টাকা সমমূল্যের দরখাস্ত দিয়ে ক্লাসে   বসতে হবে।

১১. অসুস্থতা যা অন্য কোন অনিবার্য কারণে অনুপস্থিত থাকলে দরখাম্বের সাথে ডাকারী সার্টিফিকেট ও অভিভাবকের সুপারিশ সহ আবেদন করতে হবে

২২. প্রমোশনের ব্যাপারে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। এ ব্যাপারে কোন সুপারিশ

গ্রহণযোগ্য হবে না।

২৩. অভিভাবকের মন্তব্য ডায়েরির নির্ধারিত স্থানে লিখে স্কুল কে অবহিত করা যাবে।

২৪. স্কুল নির্ধারিত একাডেমিক ক্যালেন্ডার নিয়মিত দেখে এবং অনুসরণ করে ভুলকে সহযোগিতা করবেন।

২৫. ছাত্র-ছাত্রীদের পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও নিয়মতান্ত্রিক ভাবে স্কুলে আসার জন্য সহযোগিতা

করবেন।

১৬. বিদ্যালয় চলাকালীন সময়ে বিনা অনুমতিতে অভিভাবক ও সর্বসাধারণের প্রবেশ নিষেধ। সকল প্রয়োজনে বর্হিবিভাগ অফিসে যোগাযোগ করুন।

WhatsApp Chat